চীনে বিক্রি হচ্ছে নারীর দুধ
কটি মানবদেহে সুষম পুষ্টির ঘাটতি মেটাতে গৃহপালিত পশুর দুধের বিকল্প এমন কিইবা আছে? কিন্তু হায় ! গা ঘিন ঘিন করে উঠার মতো বার্তা হলো, পশুর নয় এবার চীনে বিক্রি হচ্ছে নারীর বুকের দুধ!
চীনাদের সম্পদশালী মানুষের কাছে বুকের দুধ নতুন বিলাসী পণ্য হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এমনকি তাদের চাহিদা মেটাতে এ ধরনের সেবা দেয়ার লক্ষ্যে সেখানে বেশকিছু প্রতিষ্ঠানও গড়ে উঠেছে।
হংকংয়ের সীমান্তবর্তী শেঝেন শহরে শিনশিনইউ নামের একটি প্রতিষ্ঠান বুকের দুধদানে সক্ষম নারীদের মাধ্যমে চীনের সম্পদশালী জনগণের চাহিদা পূরণ করছে। তারা মূলত নবজাতক শিশুদের জন্য এ ধরনের নারীদের জোগাড় করলেও বেশি অর্থের বিনিময়ে পূর্ণবয়স্ক অনেকেই অধিক পুষ্টিসমৃদ্ধ বুকের দুধ খেয়ে থাকেন।
সাউদার্ন মেট্রোপলিসের এক রিপোর্টে জানা যায়, পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তিরা সরাসরি বুকের দুখ খেতে পারেন বা অস্বস্তিবোধ করলে ব্রেস্ট পাম্পের মাধ্যমে বুকের দুধ সংগ্রহ করে পরেও সেটা খেতে পারেন।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, পূর্ণবয়স্কদের বুকের দুধ দিতে সক্ষম নারীরা মাসে ২৬০০ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন। শিশুদের বুকের দুধ দেয়ার চেয়ে এ আয়ের পরিমাণ চারগুণ বেশি। তবে স্বাস্থ্য ভালো এবং রূপসী নারীরা এর চেয়েও অনেক বেশি আয় করতে পারেন।
প্রচলিতভাবে চীনের জনগণের ভেতর এক ধরনের বিশ্বাস রয়েছে, মানুষের বুকের দুধ খুব সহজেই হজম হয়। অসুস্থদের জন্য এটি অত্যন্ত একটি উপাদেয় পুষ্টিকর খাদ্য। তবে এ বিষয়টি নিয়ে এরইমধ্যে সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে চীনের বিভিন্ন সামাজিক সাইটগুলোতে।
সামাজিক সাইট ব্যবহারকারীরা একে অনৈতিক বলে সমালোচনা করছেন। ক্যায়াও বোয়িন নামের এক নিয়মিত ব্লগার বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়া এবং নিজের ব্লগে লিখেছেন, চীনে নারীদের যে ভোগ্যপণ্য হিসেবে ব্যবহার করার রীতি প্রচলিত রয়েছে, এটা সেটারই একটা অসুস্থ প্রয়াস। এর মাধ্যমে সম্পদশালী চীনারা নারীদের সম্মানকে নৈতিকভাবে অবমাননা করছেন।
চীনাদের সম্পদশালী মানুষের কাছে বুকের দুধ নতুন বিলাসী পণ্য হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এমনকি তাদের চাহিদা মেটাতে এ ধরনের সেবা দেয়ার লক্ষ্যে সেখানে বেশকিছু প্রতিষ্ঠানও গড়ে উঠেছে।
হংকংয়ের সীমান্তবর্তী শেঝেন শহরে শিনশিনইউ নামের একটি প্রতিষ্ঠান বুকের দুধদানে সক্ষম নারীদের মাধ্যমে চীনের সম্পদশালী জনগণের চাহিদা পূরণ করছে। তারা মূলত নবজাতক শিশুদের জন্য এ ধরনের নারীদের জোগাড় করলেও বেশি অর্থের বিনিময়ে পূর্ণবয়স্ক অনেকেই অধিক পুষ্টিসমৃদ্ধ বুকের দুধ খেয়ে থাকেন।
সাউদার্ন মেট্রোপলিসের এক রিপোর্টে জানা যায়, পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তিরা সরাসরি বুকের দুখ খেতে পারেন বা অস্বস্তিবোধ করলে ব্রেস্ট পাম্পের মাধ্যমে বুকের দুধ সংগ্রহ করে পরেও সেটা খেতে পারেন।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, পূর্ণবয়স্কদের বুকের দুধ দিতে সক্ষম নারীরা মাসে ২৬০০ ডলার পর্যন্ত আয় করতে পারেন। শিশুদের বুকের দুধ দেয়ার চেয়ে এ আয়ের পরিমাণ চারগুণ বেশি। তবে স্বাস্থ্য ভালো এবং রূপসী নারীরা এর চেয়েও অনেক বেশি আয় করতে পারেন।
প্রচলিতভাবে চীনের জনগণের ভেতর এক ধরনের বিশ্বাস রয়েছে, মানুষের বুকের দুধ খুব সহজেই হজম হয়। অসুস্থদের জন্য এটি অত্যন্ত একটি উপাদেয় পুষ্টিকর খাদ্য। তবে এ বিষয়টি নিয়ে এরইমধ্যে সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে চীনের বিভিন্ন সামাজিক সাইটগুলোতে।
সামাজিক সাইট ব্যবহারকারীরা একে অনৈতিক বলে সমালোচনা করছেন। ক্যায়াও বোয়িন নামের এক নিয়মিত ব্লগার বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়া এবং নিজের ব্লগে লিখেছেন, চীনে নারীদের যে ভোগ্যপণ্য হিসেবে ব্যবহার করার রীতি প্রচলিত রয়েছে, এটা সেটারই একটা অসুস্থ প্রয়াস। এর মাধ্যমে সম্পদশালী চীনারা নারীদের সম্মানকে নৈতিকভাবে অবমাননা করছেন।
0 comments:
Post a Comment